তিনি বলেন যে, সূর্য অস্ত যেতেই রাত থেকে বাংলাদেশ ও বিশ্বজুড়ে থাকা মুসলমানরা রোজা ও নামাজের পবিত্র মাস রমজানের শেষ উপলক্ষে শুরু করবে ঈদুল ফিতর উদযাপন।
এটি একে অপরের প্রতি ধন্যবাদ, সহানুভূতি এবং উদারতা দেখানোর সময়। প্রতি বছর দিনটিতে নামাজ পড়া, একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করার যে ঐতিহ্য চালু রয়েছে পরিস্থিতির কারণে এবার নিশ্চয়ই তা সম্ভব নয়।বর্তমান পরিস্থিতির কারণেই বাসায় বসে ইবাদত এবং ভার্চ্যুয়ালি ঈদ উদযাপন করার জন্য অনুরোধ করছি।
তিনি আরোও বলেন যে, রমজান মাস জুড়েই খাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী দিয়ে অসহায়দের সাহায্য করে গেছে বাংলাদেশ সরকার।
অনেকে রোজা রেখেই স্বাস্থ্য ও গুরুত্বপূর্ণ কর্মী হিসেবে এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন।
Post a Comment